ইসমে আজম পড়ার নিয়ম কি

শক্তিশালী ইসমে আজমইসমে আজম পড়ার নিয়ম কি? এই বিষয়টি না জানার কারণে অনেকেই ভুল করে ইসমে আজম পড়ে থাকে। যদি আপনি সঠিক নিয়মে এই আমলটি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই পড়ার যে সকল নিয়ম রয়েছে সেগুলো জানতে হবে।

ইসমে-আজম-পড়ার-নিয়ম-কি

ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে প্রতিটি ইবাদাতের বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে। কিন্তু আমরা অনেকেই এই বিষয় গুলো সম্পর্কে জানি না। আপনাদের জানার সুবিধার্থে ইসমে আজম পড়ার নিয়ম কি? এই বিষয়টি বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

সূচিপত্রঃ ইসমে আজম পড়ার নিয়ম বিস্তারিত

ইসমে আজম পড়ার নিয়ম কি

ইসমে আজম পড়ার নিয়ম কি? সাধারণত এই বিষয়টি বিস্তারিত আলোচনা করা হবে আজকের এই আর্টিকেলে। আমরা আমাদের মনের ইচ্ছা গুলো পূরণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ইবাদাত পালন করে থাকি এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ইসমে আজম পাঠ করা। সাধারণত এই দোয়া পড়লে আল্লাহ তাআলা আমাদের মনের নেক ইচ্ছা গুলো পূরণ করেন এবং আমাদের দোয়া কবুল করে থাকেন। তবে আমাদেরকে সঠিক নিয়মে ইসমে আজম পড়তে হবে।

একদিন আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম নামাজের পর দোয়া করা অবস্থায় জায়েদ ইবনে সাবিতের রহঃ এর পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। সাবিত রহঃ দোয়া করার সময় ইসমে আজম পাঠ করছিলেন তখন তার উদ্দেশ্যে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেন, "তুমি জানো, তুমি কি দিয়ে দোয়া করেছ? তুমি দোয়া করেছ "ইসমে আজম।" দিয়ে সাধারণত এই দোয়া করলে আল্লাহ তায়ালা দোয়া কবুল করেন এবং এই দোয়া দ্বারা যদি কোন কিছু চাওয়া হয় তাহলে আল্লাহ তায়ালা দিয়ে থাকেন।'' {সুনানে তিরমিজি, হাদিসঃ ৩৫৪৪}

তবে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম আরো বলেছেন, যে ব্যক্তি ইসমে আজম দিয়ে দোয়া করে তার দোয়া আল্লাহ্‌ কবুল করেন। {মুসনাদে আহমদঃ ১২২০৫} এখন বিষয় হচ্ছে আমরা কিভাবে এই দোয়া পড়তে পারি। নামাজের সালাম ফিরানোর আগে অর্থাৎ তাশাহুদ, দরুদ, দোয়া মাসুরা পড়ার পরে ইসমে আজম পাঠ করতে হবে। অথবা নামাজ শেষ করার পরে মোনাজাতে ইসমে আজম পড়তে পারেন। বিশেষ করে ফজরের নামাজের পরে এবং আসরের নামাজের পরে। এর পরে আল্লাহ তায়ালার কাছে যা চাওয়া হয় যদি সেটি মঙ্গলময় হয় তাহলে আল্লাহতালা তা দিয়ে থাকেন।

ইসমে আজম কি

ইসমে আজম কি? এখন আমাদেরকে এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে হবে। কিভাবে এই আমলটি করতে হয় এই বিষয় সম্পর্কে জেনেছি কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই ইসমে আজম বিষয়টি আসলে কি? সে সম্পর্কে তেমন কোনো তথ্য জানেনা। যে সকল গুরুত্বপূর্ণ আমল রয়েছে এবং আল্লাহ তা'আলা আমাদের দোয়া কবুল করে যে আমল গুলোর মাধ্যমে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ইসমে আজম। সাধারণত আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক নাম গুলোকে ইসমে আজম বলা হয়ে থাকে।

সাধারণত ইসমে আজম নাম দিয়ে আল্লাহ তালার মহত্ব এবং গুণগত বিষয় গুলো প্রকাশ করা হয়ে থাকে। ইসমে আজমকে বাংলায় আল্লাহুতালার মহানাম বলা হয়ে থাকে। তবে ইসমে আজম আল্লাহতালার কোন নাম এ বিষয়টি সঠিক ভাবে জানা যায় না। ইসমে আজম হচ্ছে বিশেষ এক ধরনের দোয়া যেটি পড়লে আল্লাহ তা'আলা আমাদের মনের নেক ইচ্ছা গুলো পূরণ করেন। কারণ এই দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহ তালার মহত্ত্ব প্রকাশ করা হয়। আল্লাহ তা'আলা আমাদের সৃষ্টিকর্তা তিনি কতটা মহান তা কল্পনার বাইরে।

ইসমে আজম দোয়া কয়টি

ইসমে আজম পড়ার নিয়ম কি? এই বিষয় নিয়ে আলোচনা শুরু করে এখন আমরা ইসমে আজম দোয়া কয়টি? এ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করব। পবিত্র কোরআনের বেশ কয়েকটি জায়গায় ইসমে আজম উল্লেখ করা হয়েছে অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালার মহত্ব প্রকাশ করা হয়েছে। সাধারণত পবিত্র কোরআনের এই অংশ গুলোকেই ইসমে আজম দোয়া বলা হয়ে থাকে। সাধারণত এই বিষয়ে অনেকের ভিন্ন রকমের মতবাদ রয়েছে। তবে সবথেকে বেশি বলা হয় ইসমে আজম এর দোয়া দুইটি।

পবিত্র কোরআনের সূরা বাকারার ১৬৩ নম্বর আয়াতঃ

আরবিঃ وَإِلَهُكُمْ إِلَهٌ وَاحِدٌ لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ الرَّحْمَنُ الرَّحِيمُ 

উচ্চারণঃ ওয়া ইলাহুকুম ইলাহু ওয়াহিদ, লা ইলাহা ইল্লা হুয়ার রহমানুর রহিম।

পবিত্র কোরআনের সূরা আল ইমরানের ১ নম্বর আয়াতঃ

আরবিঃ اللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۙ الۡحَیُّ الۡقَیُّوۡمُ 

উচ্চারণঃ আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লাহহুয়াল হাইয়ুল ক্বাইয়ুম।

ইসমে আজম কখন পড়তে হয়

ইসমে আজম কখন পড়তে হয়? গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সাধারণত আমরা প্রত্যেকেই চাই আমাদের মনের ইচ্ছা গুলো আল্লাহ তা'আলা যেন পূরণ করে। আমাদের সবার মনে কোন না কোন ইচ্ছায় রয়েছে তবে সকলের মনের ইচ্ছাগুলো নেক হয় না। যদি আপনার মনে নেক কোন ইচ্ছা থাকে এবং এই ইচ্ছা গুলোকে পূরণ করাতে চান তাহলে আপনাকে ইসমে আজম পড়ে পাঠ করে আল্লাহতালার কাছে আপনার মনের ইচ্ছাগুলো বলতে হবে। উপযুক্ত সময়ে এই দোয়া গুলো পাঠ করা গুরুত্বপূর্ণ।

ইসমে-আজম-কখন-পড়তে-হয়

সাধারণত আল্লাহ তায়ালা সবচাইতে বেশি দোয়া কবুল করে থাকেন নামাজের পরে। অথবা নামাজ পড়া অবস্থায় যদি কোন দোয়া করা হয় তাহলে আল্লাহ তা'আলা সেই দোয়া গুলো খুব তাড়াতাড়ি কবুল করেন। নামাজ পড়া অবস্থায় একেবারে শেষের দিকে সালাম ফিরানোর আগে সকল দোয়া পাঠ করার পরে ইসমে আজম পড়তে হবে। তাছাড়া নামাজ শেষ করার পরে দোয়া করা অবস্থায় ইসমে আজম পড়ে মনের ইচ্ছা পূরণের জন্য আল্লাহ তায়ালাকে বলতে হবে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পরেই এভাবে ইসমে আজম পড়তে হবে।

ইসমে আজম পড়ার ফজিলত

ইসমে আজম পড়ার নিয়ম কি? আশা করি এই বিষয়টি জানতে পেরেছেন। তবে আপনি কি ইসমে আজম করার ফজিলত সম্পর্কে কোন ধারণা রাখেন। আমরা ইতিমধ্যে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর একটি গুরুত্বপূর্ণ হাদিস উল্লেখ করেছি। এখানে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ স্পষ্ট ভাবে বলেছেন ইসমে আজম পরে দোয়া করলে আল্লাহ তায়ালা মনের ইচ্ছা গুলো খুব তাড়াতাড়ি পূরণ করেন। সাধারণত এটি অনেক ফজিলতপূর্ণ দোয়া। কারণ এখানে আল্লাহ তায়ালার মহত্বের বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে।

বিভিন্ন হাদিসে ইসমে আজম এর ফজিলত বর্ণনা করা হয়েছে। হযরত আনাস রাঃ বর্ণনা করেন, একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম মসজিদে প্রবেশ করেছেন। সাধারণত এই অবস্থায় একজন লোক নামাজ শেষে দোয়া করছিলেন "আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা বিআন্নি আশহাদু আন্নাকা আনতা আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা আনতাল আহাদুস সামাদুল্লাজি লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ ওয়া লাম ইকুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ।"

এই দোয়ার অর্থ হল "হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে প্রার্থনা করছি আর সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, তুমিই একমাত্র আল্লাহ, তুমি ছাড়া অন্য কোনো মাবুদ নেই, তুমি একক সত্তা, স্বয়ংসম্পূর্ণ, যিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং তাকেও কেউ জন্ম দেয়নি, আর তার সমকক্ষ কেউ নেই।" তখন প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম তাকে বললেন, "তুমি জানো, তুমি কি দিয়ে দোয়া করেছ? তুমি দোয়া করেছ ‘ইসমে আজম’ যার মাধ্যমে দোয়া করলে আল্লাহ কবুল করেন। এর মাধ্যমে কিছু চাইলে আল্লাহ তা প্রদান করেন।" {সুনানে তিরমিজিঃ ৩৫৪৪}

সাধারণত এই হাদিস থেকে আমরা খুব ভালোভাবে বুঝতে পারছি যে যদি কোন ব্যক্তি ইসমে আজম অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক নাম নিয়ে আল্লাহ তাআলার কাছে কোন নেক ইচ্ছা পোষণ করে তাহলে তিনি তা তাড়াতাড়ি পূরণ করে দেন। তবে অবশ্যই মনের ভেতরে নেক ইচ্ছা পূরণ করার আকাঙ্ক্ষা রাখতে হবে কোন ধরনের খারাপ ইচ্ছা আল্লাহ তায়ালা পূরণ করবেন না। সাধারণত এই দোয়াটি অনেক ফজিলতপূর্ণ।

ইসমে আজম দোয়া বাংলা অনুবাদ

ইসমে আজম দোয়া বাংলা অনুবাদ এবং আপনি আরবি পড়তে না জেনে থাকেন তাহলে এখন আপনার জন্য এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি উল্লেখ করবো। কারণ আমরা এখন ইসমে আজম আরবি বাংলা উচ্চারণ এবং বাংলা অর্থ সম্পর্কে জানাবো যেন আপনারা খুব সহজেই এ বিষয় গুলো পড়তে পারেন এবং আল্লাহ তালার কাছে দোয়া প্রার্থনা করতে পারেন। সঠিক ভাবে দোয়া করলে অবশ্যই আপনার দোয়া আল্লাহ তায়ালা কবুল করবেন। আপনাদের সুবিধার্থে আর্টিকেলের এই মুহূর্তে ইসমে আজম দোয়ার বাংলা অনুবাদ উল্লেখ করা হলো।

আরবিঃ وَإِلَهُكُمْ إِلَهٌ وَاحِدٌ لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ الرَّحْمَنُ الرَّحِيمُ { সূরা বাকারা, আয়াতঃ ১৬৩}

উচ্চারণঃ ওয়া ইলাহুকুম ইলাহু ওয়াহিদ, লা ইলাহা ইল্লা হুয়ার রহমানুর রহিম।

বাংলা অর্থঃ আর তোমাদের উপাস্য একমাত্র উপাস্য (আল্লাহ)। তিনি ব্যতীত আর কোন (সত্যিকার) উপাস্য নেই, তিনি পরম করুণাময়, অতিশয় দয়ালু।

আরবিঃ اللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۙ الۡحَیُّ الۡقَیُّوۡمُ {সূরা আল ইমরান, আয়াতঃ ১}

উচ্চারণঃ আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লাহহুয়াল হাইয়ুল ক্বাইয়ুম।

বাংলা অর্থঃ আল্লাহ তিনিই, যিনি ছাড়া কোন মাবুদ নেই। তিনি চিরঞ্জীব, (সমগ্র জগতের) নিয়ন্ত্রক।

শক্তিশালী ইসমে আজম

ইসমে আজম পড়ার নিয়ম কি? যারা এই বিষয়টি জানতে চেয়েছেন আশা করি তারা খুব ভালোভাবে জানেন যে ইসলামে আজম কতটা শক্তিশালী একটি দোয়া। যে সকল শক্তিশালী দোয়া এবং কোরআনের আয়াতে রয়েছে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ইসমে আজম। অর্থাৎ এখানে আল্লাহতালার গুণবাচক বিষয় গুলো উল্লেখ করা হয়। আল্লাহ কতটা মহান এবং আমাদের কিভাবে লালন পালন করেন সাধারণত এই বিষয়গুলো বিস্তারিত ভাবে বোঝানো হয় এই আয়াত গুলোর সাহায্যে। আপনাদের সুবিধার্থে জানিয়ে দিতে চাই ইসমে আজম অনেক শক্তিশালী দোয়া।

মনের ইচ্ছা পূরণ ইসমে আজম

মনের ইচ্ছা পূরণ ইসমে আজম পাঠ করলে এবং মনের ইচ্ছা যদি নেট হয় তাহলে অবশ্যই আল্লাহ তায়ালা সেটি পূরণ করবেন। সাধারণত আমরা আমাদের মনের ইচ্ছাগুলো পূরণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের আমল করে থাকি। অনেক সময় আল্লাহ তায়ালা আমাদের মনের ইচ্ছাগুলো পূরণ করেন আবার অনেক সময় করেন না। কারণ যেটি আমাদের জন্য মঙ্গল কর সাধারণত সেই ইচ্ছা গুলো আল্লাহ তায়ালা পূরণ করেন না। কারণ আল্লাহ তাআলার মত আমাদের কেউ ভালবাসেন না।

মনের-ইচ্ছা-পূরণ-ইসমে-আজম

মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের সৃষ্টিকর্তার তিনি জানেন কোনটি আমাদের জন্য ভালো এবং কোনটি আমাদের জন্য ক্ষতিকর। সাধারণত আমরা বিভিন্ন ধরনের মনের ইচ্ছা করে থাকি তবে আমরা জানি না এটি আমাদের জন্য ভবিষ্যতে ভালো হবে কিনা? আল্লাহ তায়ালা এই বিষয়টি খুব ভালোভাবেই জানেন। আপনি যদি আপনার কোন নেক মনের ইচ্ছা পূরণ করাতে চান তাহলে ইসমে আজম পাঠ করতে পারেন। কারণ এখানে আল্লাহতালার মহত্বের বিষয় গুলো উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলার প্রশংসা করলে তিনি আমাদের মনের ইচ্ছা গুলো পূরণ করেন।

ইসমে আজম পাঠ করার গুরুত্ব

ইসমে আজম পাঠ করার গুরুত্ব কতটা আছে আমরা ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি হাদিস সম্পর্কে জেনেছি। আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ ইসমে আজম পাঠ করার গুরুত্ব সম্পর্কে জানেনা। বিশেষ করে আমাদের মনের নেক ইচ্ছা গুলো যেন আল্লাহ তায়ালা পূরণ করেন সাধারণত এই উদ্দেশ্যে ইসমে আজম পাঠ করা হয়ে থাকে। যদি আমরা সঠিক নিয়মে এবং মনের ভেতরে কোন ধরনের খারাপ না রেখে ইসমে আজম পাঠ করি তাহলে আল্লাহ তা'আলা আমাদের মনের ইচ্ছাগুলো অবশ্যই পূরণ করবেন। এ বিষয়টি আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর একটি গুরুত্বপূর্ণ হাদিস থেকে জানা যায়। এ হাদিসটি ইতিমধ্যেই উল্লেখ করা হয়েছে।

লেখক এর শেষ মন্তব্য

ইসমে আজম পড়ার নিয়ম কি? আশা করি এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। ইসমে আজম পাঠ করার গুরুত্ব এবং আমাদের ইচ্ছা গুলো পূরণ করতে হলে অবশ্যই আমাদেরকে এই গুরুত্বপূর্ণ দোয়াটি কিভাবে পড়তে হয় পড়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হবে। প্রতিটি ইবাদতের বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে। আর এই ইবাদত গুলো পালন করতে হলে অবশ্যই আমাদেরকে সেই নিয়ম অনুসরণ করা উচিত।

আশা করছি আমাদের আর্টিকেল থেকে আজম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়েছেন। এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেল এর সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক বিষয় নিয়মিত জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। 20791

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url